খুলনায় গ্রেফতার ও হয়রানি করা হচ্ছে : বিএনপি
ঢাকা : খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচন পরিচালনার
সহযোগীদেকে গ্রেফতার ও এজেন্টদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে বলে
নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে বৈঠকে এসব অভিযোগ করে দলটি।
বৈঠক শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এ কথা জানান।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীর সহকারীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে একের পর এক। এমন কি আমাদের ছাত্রদলের এক নেতার বাড়িতে ঢুকে মারধর করে পরিবারের সবার সামনে। বাড়ির জিনিসপত্রও ভাঙচুর করা হয়। জেলা কমিটি, নগর কমিটি, ওয়ার্ড কমিটির নেতা, অঙ্গ দলের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এজন্য আমরা পুলিশের তিনজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নামে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছি। হয় তাদের প্রত্যাহার করা হোক নতুবা তাদের নিরপেক্ষ থাকতে নির্দেশ দিক কমিশন।
জানা যায়, পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহমেদ, খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. হুমায়ুন কবির ও উপকমিশনার সরদার রফিকুল ইসলামের নামে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছে বিএনপি। নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘অদ্ভুত ব্যাপার হলো, যখন নির্বাচন কমিশন থেকে পুলিশকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কেন গ্রেফতার করা হলো, তখন পুলিশ বলে, সন্ত্রাস এবং ড্রাগের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা কমিশনারকে রিপোর্ট দেখালাম, তাদের যে ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে সেটা হলো কোথাও গোপনে বসে সরকারি সম্পদ বিনষ্ট করা বা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র। এটা হলো বিশেষ ক্ষমতা বিধানে গ্রেফতার করা হচ্ছে। সেই ১৫ এর ৩ নম্বর বিধানে গ্রেফতার করা হচ্ছে। যাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, তারা প্রত্যেকে নির্বাচনে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি।
তবে এত দিন আমরা দেখেছি, দলের সক্রিয় ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হতো। এখন দেখছি, দলের এজেন্ট যারা হবে তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।’
প্রশাসনের প্রতি নির্বাচন কমিশনের কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে কি না জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনের আগ্রহ নিয়ে প্রশ্ন করছি না। তাদের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। তিনি বলেন, তারা পারবে কি না প্রশাসন এবং পুলিশকে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পক্ষে কাজ করাতে। নিয়ন্ত্রণে রেখে কাজ করতে পারবে কি না, এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত আমরা। নির্বাচন কমিশন একটা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান, তাদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া হয় না। আমরা চাই, স্বাধীনভাবে কাজ করার যে ক্ষমতা সংবিধান তাকে দিয়েছে, সাহসিকতার সঙ্গে কমিশন তা প্রয়োগ করুক। এটা আশা করি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে. এম. নুরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক করে। প্রতিনিধিদলে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতায় রায় চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে বৈঠকে এসব অভিযোগ করে দলটি।
বৈঠক শেষে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এ কথা জানান।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমাদের প্রার্থীর সহকারীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে একের পর এক। এমন কি আমাদের ছাত্রদলের এক নেতার বাড়িতে ঢুকে মারধর করে পরিবারের সবার সামনে। বাড়ির জিনিসপত্রও ভাঙচুর করা হয়। জেলা কমিটি, নগর কমিটি, ওয়ার্ড কমিটির নেতা, অঙ্গ দলের নেতাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। এজন্য আমরা পুলিশের তিনজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নামে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছি। হয় তাদের প্রত্যাহার করা হোক নতুবা তাদের নিরপেক্ষ থাকতে নির্দেশ দিক কমিশন।
জানা যায়, পুলিশের খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি দিদার আহমেদ, খুলনা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. হুমায়ুন কবির ও উপকমিশনার সরদার রফিকুল ইসলামের নামে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানিয়েছে বিএনপি। নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘অদ্ভুত ব্যাপার হলো, যখন নির্বাচন কমিশন থেকে পুলিশকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কেন গ্রেফতার করা হলো, তখন পুলিশ বলে, সন্ত্রাস এবং ড্রাগের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু আমরা কমিশনারকে রিপোর্ট দেখালাম, তাদের যে ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে সেটা হলো কোথাও গোপনে বসে সরকারি সম্পদ বিনষ্ট করা বা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র। এটা হলো বিশেষ ক্ষমতা বিধানে গ্রেফতার করা হচ্ছে। সেই ১৫ এর ৩ নম্বর বিধানে গ্রেফতার করা হচ্ছে। যাদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, তারা প্রত্যেকে নির্বাচনে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি।
তবে এত দিন আমরা দেখেছি, দলের সক্রিয় ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হতো। এখন দেখছি, দলের এজেন্ট যারা হবে তাদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।’
প্রশাসনের প্রতি নির্বাচন কমিশনের কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে কি না জানতে চাইলে নজরুল ইসলাম খান বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনের আগ্রহ নিয়ে প্রশ্ন করছি না। তাদের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায়। তিনি বলেন, তারা পারবে কি না প্রশাসন এবং পুলিশকে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পক্ষে কাজ করাতে। নিয়ন্ত্রণে রেখে কাজ করতে পারবে কি না, এটা নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত আমরা। নির্বাচন কমিশন একটা স্বাধীন প্রতিষ্ঠান, তাদের স্বাধীনভাবে কাজ করতে দেওয়া হয় না। আমরা চাই, স্বাধীনভাবে কাজ করার যে ক্ষমতা সংবিধান তাকে দিয়েছে, সাহসিকতার সঙ্গে কমিশন তা প্রয়োগ করুক। এটা আশা করি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে. এম. নুরুল হুদার সঙ্গে বৈঠক করে। প্রতিনিধিদলে ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতায় রায় চৌধুরী ও যুগ্ম মহাসচিব মাহবুবউদ্দিন খোকন।
Tags:
রাজনীতি