ঈদের আগে খালেদার মুক্তি চেয়ে ১০১৭ সাংবাদিকের বিবৃতি
Published:
ঈদের আগে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন এক হাজার সতের জন সাংবাদিক।
বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক
অবস্থা তুলে ধরে বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা উৎকন্ঠাও প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, “বেগম খালেদা জিয়া একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে আপসহীন, অসামান্য নেত্রী। দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তিনি। তার ন্যূনতম মৌলিক মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা জাতি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।”
দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছরের সাজা নিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি আনে খালেদা জিয়া। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে গত ১ এপিল তাকে পুরনো ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডের কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হয়। এখনও হাসপাতালে রয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের বিবৃতিতে বলা হয়, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, বহুদলীয় গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, এদেশের উন্নয়ন ও সমাজের বিকাশ বিশেষত নারীশিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় তার সাফল্য এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাসহ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তার বলিষ্ঠ অবদান অতুলনীয় এবং অগ্রগণ্য। এই অবস্থায় বন্দি রেখে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া অমানবিক, অযৌক্তিক, প্রতিহিংসামূলক এবং অগ্রহণযোগ্য। আমাদের প্রত্যাশা, অনতিবিলম্বে সরকার তাকে মুক্তি দিয়ে গণতন্ত্র ও গণমানুষের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।”
“আমাদের দাবি, আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগেই তার বন্দিত্ব অবসানের বিষয়টি নিশ্চিত করা হোক,” বলা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী সাংবাদিকরা হলেন- আমানুল্লাহ, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, আলমগীর মহিউদ্দিন, আবুল আসাদ, আবদুল গফুর, শওকত মাহমুদ, রুহুল আমিন গাজী, রেজোয়ান সিদ্দিকী, এরশাদ মজুমদার, গোলাম তাহাবুর, আল মুজাহিদী, মোবায়েদুর রহমান, ফজলুর রহমান মুন্সী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, সালাহউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, এম এ আজিজ, শেহাব উদ্দিন আহমেদ নাফা , এম এ আজিজ, কামাল উদ্দিন সবুজ, মাহমুদ শফিক, আবু সালেহ, চিন্ময় মুৎসুদ্দী, মাশুক চৌধুরী, জিয়াউল হক, খায়রুল আনোয়ার মুকুল, কামাল উদ্দিন সবুজ, রীটা রহমান, এম আবদুল্লাহ, আবদুল হাই শিকদার, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, আবদুস শহিদ, বাকের হোসাইন, শহিদুল ইসলাম, সৈয়দ মেজবাহ, হাসান হাফিজ, মাহমুদা চৌধুরী, মমতাজ বিলকিস বানু, রোজী ফেরদৌস প্রমুখ।
বিবৃতিতে বলা হয়, “বেগম খালেদা জিয়া একজন অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে আপসহীন, অসামান্য নেত্রী। দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তিনি। তার ন্যূনতম মৌলিক মানবাধিকার ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা জাতি হিসেবে আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য।”
দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছরের সাজা নিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি আনে খালেদা জিয়া। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে গত ১ এপিল তাকে পুরনো ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডের কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে নেওয়া হয়। এখনও হাসপাতালে রয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের বিবৃতিতে বলা হয়, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা, বহুদলীয় গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, এদেশের উন্নয়ন ও সমাজের বিকাশ বিশেষত নারীশিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় তার সাফল্য এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাসহ মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তার বলিষ্ঠ অবদান অতুলনীয় এবং অগ্রগণ্য। এই অবস্থায় বন্দি রেখে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া অমানবিক, অযৌক্তিক, প্রতিহিংসামূলক এবং অগ্রহণযোগ্য। আমাদের প্রত্যাশা, অনতিবিলম্বে সরকার তাকে মুক্তি দিয়ে গণতন্ত্র ও গণমানুষের দাবির প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।”
“আমাদের দাবি, আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগেই তার বন্দিত্ব অবসানের বিষয়টি নিশ্চিত করা হোক,” বলা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী সাংবাদিকরা হলেন- আমানুল্লাহ, রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, আলমগীর মহিউদ্দিন, আবুল আসাদ, আবদুল গফুর, শওকত মাহমুদ, রুহুল আমিন গাজী, রেজোয়ান সিদ্দিকী, এরশাদ মজুমদার, গোলাম তাহাবুর, আল মুজাহিদী, মোবায়েদুর রহমান, ফজলুর রহমান মুন্সী, মোস্তফা কামাল মজুমদার, সালাহউদ্দিন মোহাম্মদ বাবর, এম এ আজিজ, শেহাব উদ্দিন আহমেদ নাফা , এম এ আজিজ, কামাল উদ্দিন সবুজ, মাহমুদ শফিক, আবু সালেহ, চিন্ময় মুৎসুদ্দী, মাশুক চৌধুরী, জিয়াউল হক, খায়রুল আনোয়ার মুকুল, কামাল উদ্দিন সবুজ, রীটা রহমান, এম আবদুল্লাহ, আবদুল হাই শিকদার, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, আবদুস শহিদ, বাকের হোসাইন, শহিদুল ইসলাম, সৈয়দ মেজবাহ, হাসান হাফিজ, মাহমুদা চৌধুরী, মমতাজ বিলকিস বানু, রোজী ফেরদৌস প্রমুখ।
Tags:
রাজনীতি