কুমিল্লা আদালতে বিচারকের সামনে আসামির ছুরিকাঘাতে অপর আসামির মৃত্যু
কুমিল্লা আদালতে বিচারকের সামনে আসামির ছুরিকাঘাতে অপর আসামির মৃত্যু
হয়েছে। সোমবার (১৫ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে কুমিল্লার অতিঃ জেলা ও
দায়রা জজ ৩য় আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আসামি ফারুক কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার অহিদুল্লাহর ছেলে। সে একজন রাজমিস্ত্রি ছিলেন। ঘাতক হাসান লাকসাম উপজেলার শহীদুল্লাহর ছেলে। ।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতে এজলাস চলাকালীন সময়ে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় সংঘটিত হত্যা মামলায় স্বাক্ষী প্রদানকালে ওই মামলার আসামী হাসান অন্য আসামী ফারুককে ধারালো ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলে আসামি ফারুক মারা যায়। ঘাতক হাসানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা যায়, কুমিল্লা আদালতে মনোহরগঞ্জেউপজেলায় ২০১৩ সালের ২৬ আগষ্ট সংঘটিত হত্যা মামলায় ( মামলা নং-১৩) আসামিদ্বয় হাসান ও ফারুক হাজিরা দিতে আসলে আসামি হাসান বিজ্ঞ বিচারকের এজলাসে অপর আসামি ফারুককে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত ফারুককে হাসপাতালে নেয়া হলে ফারুক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করে। তারা আপন মামাতো ফুফাতো ভাই। হাসানকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোরাটি উদ্ধার করা হয়েছে। কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের পিপি নুরুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি লিয়াকত আলী বলেন, “আদালত কক্ষে বিচারক ফাতেমা ফেরদৌসের সামনেই ফারুককে ধাওয়া করেন হাসান। এ সময় ফারুক একটি টেবিলের নীচে লুকানোর চেষ্টা করলে তাকে ছুরিকাঘাত করেন হাসান।”
“পুলিশ তাৎক্ষণিক হাসানকে ধরে ফেলে। সম্ভবত তিনি সঙ্গে ছুরি নিয়ে আদালতে ঢুকেছিলেন”, যোগ করেন উপপরিদর্শক সালাউদ্দিন।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনার আগে আসামিদের কেউ পুলিশের হেফাজতে ছিলেন না। তারা নিজেদের মতো করে শুনানিতে হাজিরা দিতে আদালতে এসেছিলেন। নিহতের মরদেহ বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।
নিহত আসামি ফারুক কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার অহিদুল্লাহর ছেলে। সে একজন রাজমিস্ত্রি ছিলেন। ঘাতক হাসান লাকসাম উপজেলার শহীদুল্লাহর ছেলে। ।
কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতে এজলাস চলাকালীন সময়ে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলায় সংঘটিত হত্যা মামলায় স্বাক্ষী প্রদানকালে ওই মামলার আসামী হাসান অন্য আসামী ফারুককে ধারালো ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলে আসামি ফারুক মারা যায়। ঘাতক হাসানকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জানা যায়, কুমিল্লা আদালতে মনোহরগঞ্জেউপজেলায় ২০১৩ সালের ২৬ আগষ্ট সংঘটিত হত্যা মামলায় ( মামলা নং-১৩) আসামিদ্বয় হাসান ও ফারুক হাজিরা দিতে আসলে আসামি হাসান বিজ্ঞ বিচারকের এজলাসে অপর আসামি ফারুককে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত ফারুককে হাসপাতালে নেয়া হলে ফারুক হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করে। তারা আপন মামাতো ফুফাতো ভাই। হাসানকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করা হয়েছে। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোরাটি উদ্ধার করা হয়েছে। কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতের পিপি নুরুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের কৌসুলি লিয়াকত আলী বলেন, “আদালত কক্ষে বিচারক ফাতেমা ফেরদৌসের সামনেই ফারুককে ধাওয়া করেন হাসান। এ সময় ফারুক একটি টেবিলের নীচে লুকানোর চেষ্টা করলে তাকে ছুরিকাঘাত করেন হাসান।”
“পুলিশ তাৎক্ষণিক হাসানকে ধরে ফেলে। সম্ভবত তিনি সঙ্গে ছুরি নিয়ে আদালতে ঢুকেছিলেন”, যোগ করেন উপপরিদর্শক সালাউদ্দিন।
তিনি আরও জানান, এ ঘটনার আগে আসামিদের কেউ পুলিশের হেফাজতে ছিলেন না। তারা নিজেদের মতো করে শুনানিতে হাজিরা দিতে আদালতে এসেছিলেন। নিহতের মরদেহ বর্তমানে পুলিশের হেফাজতে রয়েছে।
Tags:
জাতীয়