শিক্ষার্থীদের পাঁচশ’ ফোন ভেঙে ফেলল আইডিয়াল কলেজ কর্তৃপক্ষ
ধানমণ্ডি আইডিয়াল কলেজে শনিবার মোবাইলফোন আনার অপরাধে
শিক্ষার্থীদের ব্যবহৃত প্রায় পাঁচ শতাধিক মোবাইলফোন জব্দ করে ভেঙে ও পুড়িয়ে
ফেলা হয়েছে। কলেজের অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিনের নেতৃতে এ ঘটনা ঘটে। এতে
প্রতিক্রিয়া জানান শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
তাদের অভিযোগ, বেশির ভাগ শিক্ষার্থী একা কলেজে আসা-যাওয়া করে। তাই তাদের
সঙ্গে ফোন থাকা জরুরি। তাছাড়া ফোন জব্দ করলে আবার কলেজ ছুটির পর দিয়ে
দেবে।
কিন্তু এতগুলো ফোন ভাঙা ও পুড়িয়ে ফেলা কোনো সমাধান হতে পারে না। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইলফোন আনা নিষেধ।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর ড. মো. হারুন-আর-রশিদ বলেন, কলেজে মোবাইল ফোন আনার অপরাধে ফোন ভেঙে ফেলা ও পুড়িয়ে ফেলা এটা খুবই দুঃখজনক ও ন্যক্কারজনক ঘটনা।
এ ধরনের কাজ কলেজ কর্তৃপক্ষের কোনোভাবেই করা উচিত হয়নি। শিক্ষার্থীদের সতর্ক করা উচিত ছিল।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ফোন পুড়িয়ে ফেলার সময় বাধা দিতে গেলে তাদেরও প্রহার করা হয়। মিরপুর রূপনগর দুয়ারি পাড়া থেকে কলেজে আসেন কমার্স বিভাগের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. মাসিদ হাসান। তিনি বলেন, আমি অনেক দূর থেকে কলেজে আসা-যাওয়া করি।
রাস্তায় কোনো সমস্যা হলে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি। আমি কলেজে ভর্তির পর প্রিন্সিপাল স্যারকে বলেছিলাম মোবাইল ফোনের কথা। স্যার আমাকে বলেছে, যারা দূর থেকে আসবে, তাদের সমস্যা দেখা হবে। অথচ আমার এত শখের ফোনটি আমার সামনে ভেঙে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
মুঠোফোনে ধানমণ্ডি আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন বলেন, কলেজে নিয়ম রয়েছে কোনো শিক্ষার্থী মোবাইলফোন আনতে পারবে না। সরকারিভাবেও বলা আছে, কলেজ লেভেল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা মোবাইল বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবে না।
মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা বা পুড়িয়ে ফেলা সরকার থেকে নির্দেশ আছে কি না- এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
কিন্তু এতগুলো ফোন ভাঙা ও পুড়িয়ে ফেলা কোনো সমাধান হতে পারে না। তবে কর্তৃপক্ষের দাবি, কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইলফোন আনা নিষেধ।
ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর ড. মো. হারুন-আর-রশিদ বলেন, কলেজে মোবাইল ফোন আনার অপরাধে ফোন ভেঙে ফেলা ও পুড়িয়ে ফেলা এটা খুবই দুঃখজনক ও ন্যক্কারজনক ঘটনা।
এ ধরনের কাজ কলেজ কর্তৃপক্ষের কোনোভাবেই করা উচিত হয়নি। শিক্ষার্থীদের সতর্ক করা উচিত ছিল।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ফোন পুড়িয়ে ফেলার সময় বাধা দিতে গেলে তাদেরও প্রহার করা হয়। মিরপুর রূপনগর দুয়ারি পাড়া থেকে কলেজে আসেন কমার্স বিভাগের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. মাসিদ হাসান। তিনি বলেন, আমি অনেক দূর থেকে কলেজে আসা-যাওয়া করি।
রাস্তায় কোনো সমস্যা হলে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা জরুরি। আমি কলেজে ভর্তির পর প্রিন্সিপাল স্যারকে বলেছিলাম মোবাইল ফোনের কথা। স্যার আমাকে বলেছে, যারা দূর থেকে আসবে, তাদের সমস্যা দেখা হবে। অথচ আমার এত শখের ফোনটি আমার সামনে ভেঙে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে।
মুঠোফোনে ধানমণ্ডি আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ জসিম উদ্দিন বলেন, কলেজে নিয়ম রয়েছে কোনো শিক্ষার্থী মোবাইলফোন আনতে পারবে না। সরকারিভাবেও বলা আছে, কলেজ লেভেল পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা মোবাইল বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস আনতে পারবে না।
মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলা বা পুড়িয়ে ফেলা সরকার থেকে নির্দেশ আছে কি না- এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
Tags:
জাতীয়